বন্যাকবলিত কেরালায় মৃত্যুমিছিল অব্যাহত। বুধবার আরও ৭টি পচাগলা মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। এই সাতটি দেহই উদ্ধার হয়েছে উত্তর কেরালার মালাপ্পুরম জেলার কাবালাপারা থেকে। প্রবল বর্ষণের কারণে ভূমিধসের নীচে চাপা পড়েছিল দেহগুলি। সবমিলিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০২। সরকারি সূত্রে খবর, ৩৭ জন এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। একসপ্তাহ পর তাঁদের জীবিত উদ্ধারের সম্ভাবনা কম। ফলে, মৃতের সংখ্যা নিশ্চিত ভাবেই আরও বাড়বে।
দুর্যোগ কবে কাটবে, তা এখনও নিশ্চিত করে বলতে পারছে না আবহাওয়া দফতর। বুধবারও সকাল থেকে কেরালার বিভিন্ন অংশে ভারী বৃষ্টি হয়েছে। তবে, দুপুরের পর পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হয়। নদী ও বাঁধের জল বাড়তে থাকায় দক্ষিণ কেরালার অনেক অংশেই সতর্কতা জারি রয়েছে।
কাসারগড়, আলাপ্পুঝা, এনার্কুলম ও কোট্টায়মের বহু অংশ বিগত কয়েক দিন ধরে জলে ডুবে রয়েছে। জলস্তর বাড়তে থাকায় বুধবার কয়েক'শো লোকজনকে ত্রাণশিবিরে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সকালে ভারী বর্ষণের কারণে কয়েক ঘণ্টার জন্য উদ্ধারকাজে বাধা পাড়ে। বেলা গড়ালে, আকাশ একটু ধরলে, পুনরুদ্দমে উদ্ধারকাজ শুরু হয়।
জানা গিয়েছে, এদিন যে সাতটি দেহ উদ্ধার হয়েছে, তার মধ্যে চারটি শিশু। সরকারি সূত্রে খবর, দেহগুলি বিকৃত হয়ে যাওয়ায়, শনাক্ত করতে ডিএনএ টেস্ট করানো হবে।
দুর্যোগ কবে কাটবে, তা এখনও নিশ্চিত করে বলতে পারছে না আবহাওয়া দফতর। বুধবারও সকাল থেকে কেরালার বিভিন্ন অংশে ভারী বৃষ্টি হয়েছে। তবে, দুপুরের পর পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হয়। নদী ও বাঁধের জল বাড়তে থাকায় দক্ষিণ কেরালার অনেক অংশেই সতর্কতা জারি রয়েছে।
কাসারগড়, আলাপ্পুঝা, এনার্কুলম ও কোট্টায়মের বহু অংশ বিগত কয়েক দিন ধরে জলে ডুবে রয়েছে। জলস্তর বাড়তে থাকায় বুধবার কয়েক'শো লোকজনকে ত্রাণশিবিরে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সকালে ভারী বর্ষণের কারণে কয়েক ঘণ্টার জন্য উদ্ধারকাজে বাধা পাড়ে। বেলা গড়ালে, আকাশ একটু ধরলে, পুনরুদ্দমে উদ্ধারকাজ শুরু হয়।
জানা গিয়েছে, এদিন যে সাতটি দেহ উদ্ধার হয়েছে, তার মধ্যে চারটি শিশু। সরকারি সূত্রে খবর, দেহগুলি বিকৃত হয়ে যাওয়ায়, শনাক্ত করতে ডিএনএ টেস্ট করানো হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন