গ্রামীণ ডাক সেবক পদের নিয়োগের ক্ষেত্রে মাদ্রাসা পড়ুয়াদের বঞ্চনার প্রতিবাদে সুপ্রিম কোর্টে যে মামলা দায়ের করা হয়েছিল তার সপক্ষে রায় দিয়েছিল সিঙ্গেল বেঞ্চ। কিন্তু মাদ্রাসা পড়ুয়াদের পক্ষে এই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ডিভিশন বেঞ্চে পিটিশন দায়ের করেছিল ডাক সেবক বিভাগ।
অবশেষে আজ কেন্দ্রীয় সরকারের ডাক বিভাগের পশ্চিমবঙ্গ শাখায় গ্রামীণ ডাক সেবক নিয়োগের ক্ষেত্রে ডিভিশন বেঞ্চে নৈতিক জয় হল মাদ্রাসা পড়ুয়ারা। মহামান্য কোলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সম্মুদ্ধ চক্রবর্তী ও অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চে স্পষ্ট করে জানিয়েছে ইতিপূর্বে সিঙ্গেল বেঞ্চের রায়কে যারা চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে মামলা দায়ের করেছিল তাদের মামলা খারিজ করা হল।
পাশাপাশি গ্রামীণ ডাক সেবক বিষয়ক কোনো বিষয়ে হাইকোর্টের হস্তক্ষেপ না করার অভিযোগকে উড়িয়ে পূর্ণ অধিকারের কথা বলেন বিচারপতিরা। এছাড়াও তাঁরা আরও জানিয়েছেন যে এই মামলার মুল শুনানি হবে সিঙ্গেল বেঞ্চে। ইতিপূর্বে সিঙ্গেল বেঞ্চে মাদ্রাসা পড়ুয়াদের পক্ষে যে রায় দেওয়া হয়েছিল তা পূর্ণমাত্রায় বজায় থাকবে বলে জানিয়েছে মহামান্য কোলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। এবং এই মামলার নিষ্পত্তি এখানেই শেষ করে দেওয়া হল বলে স্পষ্টত জানিয়েছেন তাঁরা।
৫৭৭৮ টি মোট শুন্যপদের মধ্য থেকে তারা বিচারপতিদের নিকট মাদ্রাসা পড়ুয়াদের অফলাইন আবেদন সংখ্যা গুলির শুন্যপদ (৫৪৭) ব্যতি রেখে নামের তালিকা প্রকাশের জন্য মৌখিক আবেদন করেছিল। কিন্তু তাদের এই দাবিতে বিন্দুমাত্র কর্ণপাত করেননি বিচারপতিরা। বরং তাদেরকে জানানো হয়েছে শুধুমাত্র স্কুল বোর্ড নয় প্যানেল করতে হলে সমস্ত বোর্ডকে নিয়ে করতে হবে। নইলে সিঙ্গেল বেঞ্চের রায়ের জন্য শেষ অবধি অপেক্ষমান হতে হবে।
মাদ্রাসা পড়ুয়াদের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মুখলেসুর রহমান ও বিশিষ্ট সমাজসেবী মোহাম্মদ জি নাওয়াজকে। যাদের পক্ষের আইনজীবী ছিলেন বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য ও সামিম আহমেদ। এই মামলার অন্যতম উদ্যোক্তা আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সামশুল আলম ও কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আখতারুল ইসলামের ভূমিকা অনস্বীকার্য।
অবশেষে আজ কেন্দ্রীয় সরকারের ডাক বিভাগের পশ্চিমবঙ্গ শাখায় গ্রামীণ ডাক সেবক নিয়োগের ক্ষেত্রে ডিভিশন বেঞ্চে নৈতিক জয় হল মাদ্রাসা পড়ুয়ারা। মহামান্য কোলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সম্মুদ্ধ চক্রবর্তী ও অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চে স্পষ্ট করে জানিয়েছে ইতিপূর্বে সিঙ্গেল বেঞ্চের রায়কে যারা চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে মামলা দায়ের করেছিল তাদের মামলা খারিজ করা হল।
পাশাপাশি গ্রামীণ ডাক সেবক বিষয়ক কোনো বিষয়ে হাইকোর্টের হস্তক্ষেপ না করার অভিযোগকে উড়িয়ে পূর্ণ অধিকারের কথা বলেন বিচারপতিরা। এছাড়াও তাঁরা আরও জানিয়েছেন যে এই মামলার মুল শুনানি হবে সিঙ্গেল বেঞ্চে। ইতিপূর্বে সিঙ্গেল বেঞ্চে মাদ্রাসা পড়ুয়াদের পক্ষে যে রায় দেওয়া হয়েছিল তা পূর্ণমাত্রায় বজায় থাকবে বলে জানিয়েছে মহামান্য কোলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। এবং এই মামলার নিষ্পত্তি এখানেই শেষ করে দেওয়া হল বলে স্পষ্টত জানিয়েছেন তাঁরা।
৫৭৭৮ টি মোট শুন্যপদের মধ্য থেকে তারা বিচারপতিদের নিকট মাদ্রাসা পড়ুয়াদের অফলাইন আবেদন সংখ্যা গুলির শুন্যপদ (৫৪৭) ব্যতি রেখে নামের তালিকা প্রকাশের জন্য মৌখিক আবেদন করেছিল। কিন্তু তাদের এই দাবিতে বিন্দুমাত্র কর্ণপাত করেননি বিচারপতিরা। বরং তাদেরকে জানানো হয়েছে শুধুমাত্র স্কুল বোর্ড নয় প্যানেল করতে হলে সমস্ত বোর্ডকে নিয়ে করতে হবে। নইলে সিঙ্গেল বেঞ্চের রায়ের জন্য শেষ অবধি অপেক্ষমান হতে হবে।
মাদ্রাসা পড়ুয়াদের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মুখলেসুর রহমান ও বিশিষ্ট সমাজসেবী মোহাম্মদ জি নাওয়াজকে। যাদের পক্ষের আইনজীবী ছিলেন বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য ও সামিম আহমেদ। এই মামলার অন্যতম উদ্যোক্তা আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সামশুল আলম ও কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আখতারুল ইসলামের ভূমিকা অনস্বীকার্য।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন