মামলার জটে থমকে রয়েছে উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া৷ কলকাতা হাইকোর্টে শিক্ষক নিয়োগ মামলার ভবিষ্যত ঝুলে রয়েছে। দীর্ঘ ৭ বছর ধরে ক্লান্ত হবু শিক্ষকেরা বিভিন্ন সময় ভিন্ন ভিন্ন ভাবে আন্দোলন অনুরোধ করেও সমস্যার সমাধান হয়নি। হতাশার অন্ধকারে হবু শিক্ষকদের। এই অবস্থায় পশ্চিমবঙ্গ উচ্চ প্রাথমিক চাকরিপ্রার্থী মঞ্চ (WBUPCPM) রাজ্যজুড়ে MLA, MP সহ বিভিন্ন আধিকারিকদের দ্রুত নিয়োগের দাবিতে ডেপুটেশন দিচ্ছে। তেমনই ডেপুটেশন দেওয়া হয়েছিল কান্দি পৌরসভার চেয়ারম্যান অপূর্ব সরকার মহাশয়কে।
তিনি বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করেছেন এবং এই মর্মে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে একটি চিটি পাঠিয়েছে। চিঠিতে বলা হয়েছে, “আমি আপনাকে (শিক্ষামন্ত্রী) একটি ডেপুটেশন কপি ফরওয়ার্ড কুরছি যেখানে সুদীপ ভট্টাচার্য সহ আরও ১৫ জন মুর্শিদাবাদ জেলার চাকরি প্রার্থী ২০১৫ সালের উচ্চ প্রাথমিকের টেট পরীক্ষায় বসেছিল এবং তাঁদের দাবি তাঁরা মেধা তালিকায় আছে। আমি আপনাকে অনুরোধ করি তাঁদের বিষয়টি গুরুত্ব সহ করে দেখুন এবং বিষয়টি সমাধান করুন।”
উল্লেখ্য, দীর্ঘ সাত বছর ধরে উচ্চ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়নি। প্রথম ফর্ম ফিলাপ হয় ফ্রেব্রুয়ারী ২০১৪। টেট পরীক্ষা নেওয়া হয় ১৬/০৮/১০১৫ তারিখে। এরপর TET রেজাল্ট বের হয় ১৪/০৯/২০১৬ তারিখে। ইন্টারভিউ শুরু হয় জুলাই, ২০১৯। আদালতের নির্দেশে প্রভিশোনাল মেরিট লিস্ট বের হয় ০৪/১০/২০১৯ তারিখে। আদালতের নির্দেশে ২১ দিন, ৫-২৫ অক্টেবর, ২০১৯ অভিযোগ জমা নেয় এসএসসি। এরপর দীর্ঘ সাত মাস কেটে গেলেও নিয়োগ অধরা। ফলে দিশেহারা অবস্থা হবু শিক্ষকদের।
তিনি বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করেছেন এবং এই মর্মে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে একটি চিটি পাঠিয়েছে। চিঠিতে বলা হয়েছে, “আমি আপনাকে (শিক্ষামন্ত্রী) একটি ডেপুটেশন কপি ফরওয়ার্ড কুরছি যেখানে সুদীপ ভট্টাচার্য সহ আরও ১৫ জন মুর্শিদাবাদ জেলার চাকরি প্রার্থী ২০১৫ সালের উচ্চ প্রাথমিকের টেট পরীক্ষায় বসেছিল এবং তাঁদের দাবি তাঁরা মেধা তালিকায় আছে। আমি আপনাকে অনুরোধ করি তাঁদের বিষয়টি গুরুত্ব সহ করে দেখুন এবং বিষয়টি সমাধান করুন।”
উল্লেখ্য, দীর্ঘ সাত বছর ধরে উচ্চ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়নি। প্রথম ফর্ম ফিলাপ হয় ফ্রেব্রুয়ারী ২০১৪। টেট পরীক্ষা নেওয়া হয় ১৬/০৮/১০১৫ তারিখে। এরপর TET রেজাল্ট বের হয় ১৪/০৯/২০১৬ তারিখে। ইন্টারভিউ শুরু হয় জুলাই, ২০১৯। আদালতের নির্দেশে প্রভিশোনাল মেরিট লিস্ট বের হয় ০৪/১০/২০১৯ তারিখে। আদালতের নির্দেশে ২১ দিন, ৫-২৫ অক্টেবর, ২০১৯ অভিযোগ জমা নেয় এসএসসি। এরপর দীর্ঘ সাত মাস কেটে গেলেও নিয়োগ অধরা। ফলে দিশেহারা অবস্থা হবু শিক্ষকদের।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন