উত্তর প্রদেশ ও বিহারে রেকর্ড বৃষ্টিতে উপচে পড়ছে বাঁধের জল। ফলে ফরাক্কা বাঁধের সবক'টি লকগেট একসঙ্গে খুলে দিল কর্তৃপক্ষ। এর জেরে মুর্শিদাবাদ একাংশ ও বাংলাদেশে প্লাবনের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। গঙ্গা ছাড়াও মালদা জেলায় প্রায় সমস্ত নদীতে জল বাড়ছে। নাগাড়ে বর্ষণে ইংরেজ বাজার শহরের একাধিক এলাকা জলের তলায়।
সোমবার ফরাক্কা ব্যারেজের ১০৯টি লকগেটই খুলে দেয় কর্তৃপক্ষ। যার জেরে নদীর নিম্নগতিতে প্লাবনের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। জল বেড়েছে মালদা জেলার ফুলহর, মহানন্দা ও কালিন্দী নদীতে।
নাগাড়ে বৃষ্টিতে প্লাবিত ইংরেজবাজার ও পুরাতন মালদা পুরসভার বিস্তীর্ণ এলাকা। বৃষ্টির জেরে জল জমেছে মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। জমা জলে নাকাল হয়ে সোমবার পথ অবরোধ করেন স্থানীয়রা। ইংরেজবাজার পুরসভার ২৯টি ওয়ার্ডের মধ্যে ২১টিই জলমগ্ন। পুরাতন মালদা পুরসভার ২০টি ওয়ার্ডের ৯টি জলের তলায়।
জেলায় একাধিক জায়গায় নদীবাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয়েছে বিস্তীর্ণ এলাকা। চরম বিপদসীমার ওপর দিয়ে বইছে গঙ্গা ও ফুলহর। যার ফলে লাগাতার নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হওয়ার খবর মিলছে।
মুর্শিদাবাদ বর্ডার এরিয়া গুলির কাছে খুবই দুঃখজনক পদ্মা নদীর জল উপচে পড়েছে গ্রাম এর মধ্যে জল ঢুকে গেছে । জলঙ্গী,লালগোলা, নওদার বেশ কিছু গ্রাম বন্যার কবলে পড়তে চলেছে।
প্রায় ৭ দিন ধরে বৃষ্টিও থামার নাম নেই!কিছুক্ষণ থামলেও আবার শুরু হচ্ছে।দাম বাড়তে চলেছে জিনিসপত্র খাবার-দাবারের।ইতিমধ্যে অনেকেই চাল-ডাল ইত্যাদি সব কিছুই মজুত করতে শুরু করেছে।
বন্যা হলে মালদা ও মুর্শিদাবাদের বেশ কিছু জায়গা জলের তলে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
সোমবার ফরাক্কা ব্যারেজের ১০৯টি লকগেটই খুলে দেয় কর্তৃপক্ষ। যার জেরে নদীর নিম্নগতিতে প্লাবনের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। জল বেড়েছে মালদা জেলার ফুলহর, মহানন্দা ও কালিন্দী নদীতে।
নাগাড়ে বৃষ্টিতে প্লাবিত ইংরেজবাজার ও পুরাতন মালদা পুরসভার বিস্তীর্ণ এলাকা। বৃষ্টির জেরে জল জমেছে মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। জমা জলে নাকাল হয়ে সোমবার পথ অবরোধ করেন স্থানীয়রা। ইংরেজবাজার পুরসভার ২৯টি ওয়ার্ডের মধ্যে ২১টিই জলমগ্ন। পুরাতন মালদা পুরসভার ২০টি ওয়ার্ডের ৯টি জলের তলায়।
জেলায় একাধিক জায়গায় নদীবাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয়েছে বিস্তীর্ণ এলাকা। চরম বিপদসীমার ওপর দিয়ে বইছে গঙ্গা ও ফুলহর। যার ফলে লাগাতার নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হওয়ার খবর মিলছে।
মুর্শিদাবাদ বর্ডার এরিয়া গুলির কাছে খুবই দুঃখজনক পদ্মা নদীর জল উপচে পড়েছে গ্রাম এর মধ্যে জল ঢুকে গেছে । জলঙ্গী,লালগোলা, নওদার বেশ কিছু গ্রাম বন্যার কবলে পড়তে চলেছে।
প্রায় ৭ দিন ধরে বৃষ্টিও থামার নাম নেই!কিছুক্ষণ থামলেও আবার শুরু হচ্ছে।দাম বাড়তে চলেছে জিনিসপত্র খাবার-দাবারের।ইতিমধ্যে অনেকেই চাল-ডাল ইত্যাদি সব কিছুই মজুত করতে শুরু করেছে।
বন্যা হলে মালদা ও মুর্শিদাবাদের বেশ কিছু জায়গা জলের তলে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন