রবিবার, ২৬ জুলাই, ২০২০

‘কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইনাল টার্মের পরীক্ষা বাতিল হোক’, আগামিকাল পড়ুয়াদের আবেদন শুনবে সুপ্রিম কোর্ট

বেশির ভাগ রাজ্য না চাইলেও গত ৬ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) বাধ্যতামূলকভাবে চূড়ান্ত সেমেস্টার বা বর্ষের পরীক্ষা নেওয়ার নির্দেশিকা জারি করে। এই নির্দেশিকার বিরুদ্ধে পড়ুয়াদের দেশের সর্বোচ্চ আদালতের কড়া নেড়েছে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩১ জন ছাত্রছাত্রী। তাঁদের মধ্যে একজন করোনায় আক্রান্তও আছেন।

আগামিকাল সুপ্রিম কোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ সেই আর্জি শুনবে। বিচারপতি অশোক ভূষণের নেতৃত্বে এই মামলা শোনা হবে। মোট ১৩ টি রাজ্য এবং একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ওই পড়ুয়াদের আর্জি, অভ্যন্তরীণ মূল্যায়ন (ইন্টারনাল অ্যাসেসমেন্ট) বা আগের ফলের ভিত্তিতে হিসাব করে নম্বর দেওয়া হোক। এবং আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে মার্কশিট দেওয়া হোক। যে পড়ুয়ারা সেই নম্বরে সন্তুষ্ট হবেন না, তাঁদের জন্য সিবিএসইয়ের ধাঁচে পরে পরীক্ষার বন্দোবস্ত করা হোক।

যদিও কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ ও উন্নয়নমন্ত্রী রমেশ পোখরিয়াল ‘নিশাঙ্ক’ আগেই জানিয়েছেন, পরীক্ষা এগিয়ে আনা বা পিছিয়ে দেওয়ার বিষয় ঠিক আছে। কিন্তু পরীক্ষা বাতিলের কোনও জোরদার কারণ নেই। তিনি বলেন, কোনও অভিভাবক বা প্রতিষ্ঠানই চাইবেন না যে বিনা পরীক্ষায় পড়ুয়াদের পাশ করিয়ে দেওয়া হোক।


সোমবার, ২০ জুলাই, ২০২০

বাতিল হোক পরীক্ষা, সুপ্রিম কোর্টে গেলেন করোনা আক্রান্ত পড়ুয়া

সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে ফাইনাল ইয়ারের পরীক্ষা সম্পন্ন করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জরী কমিশন (ইউজিসি)-এর নির্দেশিকাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে পিটিশন দায়ের করল দেশের ৩০ জন ছাত্রছাত্রী৷ এর মধ্যে রয়েছে কোভিড আক্রান্ত এক পড়ুয়াও৷ 
ওই পড়ুয়াদের যুক্তি, বহু পরীক্ষার্থীর পরিবারের  সদস্য করোনাভাইরাসে আক্রান্ত৷ এই অবস্থায় পড়ুয়াদের পরীক্ষায় বসার জন্য জোড় দেওয়া হচ্ছে৷ যার অর্থ তাদের জীবনের অধিকার লঙ্ঘন করা৷ পিটিশনে বলা হয়েছে, ‘‘এই সমস্যার মধ্যে থাকা ছাত্রছাত্রীদের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ফাইনাল ইয়ারের পরীক্ষায় বসার জন্য বাধ্য করা হচ্ছে৷ যার অর্থ ভারতীয় সংবিধানের ২১ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী জীবনের অধিকার লঙ্ঘন করার সালিম৷’’

ওই পিটিশনে আরও বলা হয়েছে, সাধারণ পরিস্থিতিতে মার্কশিট এবং ডিগ্রি সার্টিফিকেটগুলি ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে দেওয়া হয়ে থাকে৷ তবে ইউজিসি’র নয়া নির্দেশিকা অনুযায়ী পরীক্ষা হবে সেপ্টেম্বরের শেষে৷ স্বভাবতই ফলাফলও প্রকাশিত হবে দেরিতে৷ যার ফলে ফাইনাল ইয়ারের শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার বিভিন্ন কোর্সে ভর্তির সুযোগ বা চাকরির ক্ষেত্রেও সমস্যা তৈরি হবে৷ যা ভারতীয় সংবিধানের ১৪ নম্বর অনুচ্ছেদকে লঙ্ঘন করে৷ তাদের দাবি, সিবিএসই, আইসিএসই এবং এনআইওএস বোর্ডের মতো অভ্যন্তরীণ মূল্যায়নের ভিত্তিতেই ফাইনাল ইয়ারের ফলাফল ঘোষণা করার বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলির৷   
অন্যদিকে, সুপ্রিম কোর্টের কাছে শিবসেনার যুব শাখা যুব সেনার আবেদন, বিভিন্ন রাজ্যের পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে ফাইনাল ইয়ারের পরীক্ষা পরিচালনা করার অনুমতি দেওয়া উচিত৷ প্রসঙ্গত, গত ৬ জুলাই ইউজিসি’র নয়া নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, সেপ্টেম্বরের শেষে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে ফাইনাল ইয়ারের পরীক্ষা নিতে হবে৷ অনলাইন, অফলাইন বা এই দুই পদ্ধতির মেল বন্ধনেও পরীক্ষা নেওয়া যেতে পারে৷ এই নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে, যদি কোনও পরীক্ষার্থী ফাইনাল ইয়ারের পরীক্ষায় বসতে না পারে, তাহলে পরে সে স্পেশাল পরীক্ষাতেও বসতে পারবে৷ ফাইনাল ইয়ারের পরীক্ষা বাধ্যতামূলক বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক৷ ইউজিসি জানিয়েছে, ইতিমধ্যে ১৯৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফাইনাল ইয়ারের পরীক্ষা হয়ে গিয়েছে৷ ৩৩৬টি বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে৷  

শনিবার, ১৮ জুলাই, ২০২০

পড়ুয়াদের জীবন নিয়ে খেলা বন্ধ করুক কেন্দ্র ,পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে সুপ্রিম কোর্টে আদিত্য ঠাকরে

 : দেশে করােনা ভাইরাসের বাড়বাড়ন্ত কমছে না । উপরন্তু বেড়েই চলছে । এই অবস্থার মধ্যেও বিশ্ববিদ্যালয় গুলিতে ফাইনাল বর্ষের পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্তে অনড় ইউজিসি । নানাভাবে একাধিক আবেদন জানানাে হলেও সেই সিদ্ধান্ত থেকে তারা এখনও সরে আসেনি । বিষয়টির জল এবার শীর্ষ আদালত অব্দি গড়াতে চলেছে । মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর ছেলে তথা রাজ্যের মন্ত্রী আদিত্য ঠাকরে এই নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে একটি পিটিশন দায়ের করেছেন । পরীক্ষা বাতিলের দাবি সেখানে । খুব স্পষ্টভাবে তােলা হয়েছে । মহামারীর মহা প্রকোপের জেরে স্কুল - কলেজে ক্লাস বন্ধ । ইতিমধ্যেই সমস্ত রকমের পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে । এই অবস্থার মধ্যেও ইউজিসি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইনাল বর্ষের পড়ুয়াদের পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়ে একরােখা মনােভাব দেখাচ্ছে । এতে ছাত্র - ছাত্রীদের বিপদের মুখে ঠেলে দেওয়া হবে বলে আশঙ্কা করছেন বিরােধীরা । রাহুল গান্ধী , অরবিন্দ কেজরিওয়াল , মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ইতিমধ্যেই ব্যাক্তিগত ভাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর এবং UGC কাছে আবেদন জানিয়েছেন যাতে এই সিদ্ধান্ত বদল করা হয় । কিন্তু অনুনয় - বিনয়ে কাজ না হওয়ায় এবার সােজা আদালতের হস্তক্ষেপ চেয়েছে শিবসেনা । প্রসঙ্গত , আগামী সেপ্টেম্বর মাসে এই পরীক্ষা হওয়ার কথা রয়েছে ।

বুধবার, ১৫ জুলাই, ২০২০

কেমিস্ট্রিতে ২৪, ফিজিক্সে ৩৩! নিজের রেজাল্ট দিয়ে পড়ুয়াদের ভরসা দিলেন UPSC টপার আইএএস

 বিভিন্ন রাজ্যে বিভিন্ন বোর্ডের মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর্ব চলছে এখন দেশে। আইসিএসই, আইএসসি, সিবিএসই, পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ পরিচালিত পরীক্ষার ফল বেরিয়েছে বা বেরচ্ছে। অনেকে ভালো ফল করছে আবার অনেকেই ভালো ফল করতে পারছেনা।

ফল দেখে কেউ যাতে হতাশ না হয়ে পড়ে, তাদের ভরসা দিতে একেবারে অন্য রকমের একটি পোস্ট নিজের ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে দিলেন ইউপিএসসি টপার তথা আইএএস অফিসার নিতিন সাঙ্গওয়ান। তিনি নিজের সিবিএসই রেজাল্টের ছবি দিলেন যেখানে দেখা যাচ্ছে তিনি রসায়নে মোটে ২৪ নম্বর পেয়েছিলেন, অর্থাৎ পাস মার্কের চেয়ে মাত্র এক নম্বর বেশি।

তিনি রেজাল্টের ছবি দিয়ে লিখেছেন, ‘দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষায় কেমিস্ট্রিতে মাত্র এক নম্বর বেশি পেয়েছিলাম পাস মার্কের চেয়ে। কিন্তু দেখো, আমি হতাশ হয়ে পড়িনি। জীবন এক মস্ত সুযোগ, যেখান এক ঝুড়ি নম্বর ছাড়াও আরও অনেক কিছু পাওয়া যায়। যেমনই রেজাল্ট হোক, হতাশ হয়ো না। খারাপ রেজাল্টের মধ্য দিয়ে বরং নিজেকে আরও একবার খুঁজে দেখার চেষ্টা করো।‘


In my 12th exams, I got 24 marks in Chemistry - just 1 mark above passing marks. But that didn't decide what I wanted from my life Don't bog down kids with burden of marks Life is much more than board results Let results be an opportunity for introspection & not for criticism

শুক্রবার, ১০ জুলাই, ২০২০

মুর্শিদাবাদ জেলার নবীনতম থানা সাগরপাড়ায় ওসি হিসেবে বিশ্বজিৎ হালদার দায়িত্ব নিয়ে থানা চালু

মুর্শিদাবাদ জেলার নবীনতম থানা সাগরপাড়ায় ওসি হিসেবে বিশ্বজিৎ হালদার দায়িত্ব নিয়ে থানা চালু হতে চলেছে।দেখেনিন আর কে কে দায়িত্ব নিলেন এই থানায়।

বুধবার, ৮ জুলাই, ২০২০

ফের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে বক্তব্য রাখার আমন্ত্রণ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে বড় ডিবেট সোশ্যাইটি এই অক্সফোর্ড ইউনিয়ন (Oxford Union)। ২০১৭ সালেও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) বক্তব্য রাখার আমন্ত্রণ করা হয়েছিল।

হাইলাইটস
  অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে বড় ডিবেট সোশ্যাইটি এই অক্সফোর্ড ইউনিয়ন।
 
  ২০০ বছরের বেশি পুরনো ঐতিহ্যবাহী এই সভায় বক্তব্য রেখেছেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রোগান ও রিচার্ড নিক্সন, তিব্বতি ধর্মগুরু দলাই লামা, প্রাক্তন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে, মাদার টেরিজার মতো তাবড় তাবড় ব্যক্তিত্বরা।

রাষ্ট্রপুঞ্জে সম্মানিত হয়েছিলেন। এবার লন্ডনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিয়নে বক্তৃতা দেওয়ার আমন্ত্রণ পেলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। ২০১৭ সালের পর এই নিয়ে দ্বিতীয় বার অক্সফোর্ড ইউনিয়নে আমন্ত্রণ পেলেন পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) মুখ্যমন্ত্রী। নবান্ন সূত্রে খবর, ভার্চুয়াল এই সভায় বক্তৃতার আমন্ত্রণ চিঠি ইতোমধ্যেই মুখ্যমন্ত্রীর কাছে পৌঁছে গেছে। মুখ্যমন্ত্রীও অংশ নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন বলে জানা গেছে।

মুখ্যমন্ত্রীকে লেখা চিঠিতে অক্টফোর্ড ইউনিয়নের ডিবেটিং সোশ্যাইটির প্রেসিডেন্ট লিখেছেন, ‘আপনার সঙ্গে আলোচনার জন্য আমরা অত্যন্ত উৎসুক হয়ে রয়েছি। এখন আন্তর্জাতিক উড়ান বন্ধ। তাই আমাদের ঐতিহ্যবাহী ভাষণ পর্বের অনলাইন সম্প্রচারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আপনাকে ফের আমন্ত্রণ জানাতে চাই।’

২০১০ সালে কেন্দ্রে রেলমন্ত্রী থাকাকালীন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও আমন্ত্রণ পান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে সেবার অনুষ্ঠানে যেতে পারেননি তিনি। এরপর ২০১৭-তে অক্সফোর্ড ইউনিয়নের তরফে মুখ্যমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। এছাড়াও কন্যাশ্রী-সহ একাধিক প্রকল্পের জন্য আন্তর্জাতিক মঞ্চে সম্মানিত হয়েছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

উচ্চ প্রাথমিকে দ্রুত শিক্ষক নিয়োগ করতে শিক্ষামন্ত্রীকে চিঠি দিলেন কান্দি পৌরসভার চেয়ারম্যান অপূর্ব সরকার

মামলার জটে থমকে রয়েছে উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া৷ কলকাতা হাইকোর্টে শিক্ষক নিয়োগ মামলার ভবিষ্যত ঝুলে রয়েছে। দীর্ঘ ৭ বছর ধরে ক্লান্ত হবু শিক্ষকেরা বিভিন্ন সময় ভিন্ন ভিন্ন ভাবে আন্দোলন অনুরোধ করেও সমস্যার সমাধান হয়নি। হতাশার অন্ধকারে হবু শিক্ষকদের। এই অবস্থায় পশ্চিমবঙ্গ উচ্চ প্রাথমিক চাকরিপ্রার্থী মঞ্চ (WBUPCPM) রাজ্যজুড়ে MLA, MP সহ বিভিন্ন আধিকারিকদের দ্রুত নিয়োগের দাবিতে ডেপুটেশন দিচ্ছে। তেমনই ডেপুটেশন দেওয়া হয়েছিল কান্দি পৌরসভার চেয়ারম্যান অপূর্ব সরকার মহাশয়কে।

তিনি বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করেছেন এবং এই মর্মে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে একটি চিটি পাঠিয়েছে। চিঠিতে বলা হয়েছে, “আমি আপনাকে (শিক্ষামন্ত্রী) একটি ডেপুটেশন কপি ফরওয়ার্ড কুরছি যেখানে সুদীপ ভট্টাচার্য সহ আরও ১৫ জন মুর্শিদাবাদ জেলার চাকরি প্রার্থী ২০১৫ সালের উচ্চ প্রাথমিকের টেট পরীক্ষায় বসেছিল এবং তাঁদের দাবি তাঁরা মেধা তালিকায় আছে। আমি আপনাকে অনুরোধ করি তাঁদের বিষয়টি গুরুত্ব সহ করে দেখুন এবং বিষয়টি সমাধান করুন।”
উল্লেখ্য, দীর্ঘ সাত বছর ধরে উচ্চ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়নি। প্রথম ফর্ম ফিলাপ হয় ফ্রেব্রুয়ারী ২০১৪। টেট পরীক্ষা নেওয়া হয় ১৬/০৮/১০১৫ তারিখে। এরপর TET রেজাল্ট বের হয় ১৪/০৯/২০১৬ তারিখে। ইন্টারভিউ শুরু হয় জুলাই, ২০১৯। আদালতের নির্দেশে প্রভিশোনাল মেরিট লিস্ট বের হয় ০৪/১০/২০১৯ তারিখে। আদালতের নির্দেশে ২১ দিন, ৫-২৫ অক্টেবর, ২০১৯ অভিযোগ জমা নেয় এসএসসি। এরপর দীর্ঘ সাত মাস কেটে গেলেও নিয়োগ অধরা। ফলে দিশেহারা অবস্থা হবু শিক্ষকদের।

একাধিক শূন্যপদে নিয়োগ করবে রাষ্ট্রীয় কেমিক্যালস অ্যান্ড ফার্টিলাইজার

ম্যানেজমেন্ট ট্রেনি, অ্যাসিসট্যান্ট অফিসার সহ একাধিক পদে প্রার্থী নিয়োগ করবে রাষ্ট্রীয় কেমিক্যালস অ্যান্ড ফার্টিলাইজার লিমিটেড (আরসিএফএল)৷ বিভিন্ন পদে মোট ৩৯৩ জন প্রার্থী নিয়োগ করা হবে৷ ইচ্ছুক এবং যোগ্য প্রার্থীরা  অফিসিয়াল ওয়াবসাইট rcfltd.com. এ অনলাইন আবেদন করতে পারবেন৷ আবেদন করার শেষ তারিখ ১৫ জুলাই, ২০২০৷ ওই দিন বিকেল ৫টার মধ্যে আবেদন করতে হবে৷ এই সময়ের পর আর আবেদন করা যাবে না৷ 

আগামী ১৪ অগাস্ট, ২০২০ সম্ভাব্য পরীক্ষার দিন ধার্য করেছে আরসিএফএল৷ ২৪ অগাস্ট ২০২০ নিয়োগ পরীক্ষা ফলাফল প্রকাশ করা হবে বলে জানানো হয়েছে৷ 

আরসিএফএল রিক্রুটমেন্ট ২০২০-র শূন্য পদের বিস্তারিত বিবরণ-
* অপারেটর ট্রেনি (কেমিক্যাল) গ্রেড-এ৬ : ১২৫টি শূন্য পদ৷
* ম্যানেজমেন্ট ট্রেনি কেমিক্যাল : ৬০টি শূন্য পদ৷
* ম্যানেজমেন্ট ট্রেনি মেকানিক্যাল : ৪৮টি শূন্য পদ৷
* ম্যানেজমেন্ট ট্রেনি ইনস্ট্রুমেনটেশন : ৩৫টি শূন্য পদ৷
* বয়লার অপারেটর গ্রেড থ্রি (গ্রেড এ৫) : ২৫টি শূন্য পদ৷
* জুনিয়ার ফায়ারম্যান গ্রেড (গ্রেড এথ্রি) : ২৩টি শূন্য পদ৷
* ম্যানেজমেন্ট ট্রেনি ইলেকট্রিক্যাল : ২২টি শূন্য পদ৷
* ম্যানেজমেন্ট ট্রেনি ব্রয়লান : ২১টি শূন্যপদ৷
* অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (মার্কেটিং) গ্রেড ই০ : ১৪টি শূন্য পদ৷
* ইঞ্জিনিয়ার (কেমিক্যাল) (ওবিসি ব্যাকলগ) গ্রেড ই১ : ১০টি শূন্যপদ৷
* অফিসার (মার্কেটিং) গ্রেড ই১ :১০টি শূন্যপদ৷
বিভিন্ন পদের জন্য ২০ হাজার থেকে ৭০ হাজার পর্যন্ত মাসিক বেতন দেওয়া হবে৷ অনলাইনে আবেদনের সময় প্রত্যেক প্রার্থীকে স্ক্যানড ফটোগ্রাফ (৪.৫X ৩.৫ সেমি), কালো কালিতে করা স্বাক্ষর এবং যাবতীয় প্রয়োজনীয় নথি সাবমিট করতে হবে৷ আনলাইনেই দিতে হবে অ্যাপলিকেশন ফি৷ নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত অবশ্যই প্রার্থীর বৈধ ই-মেল এবং ফোন নম্বর থাকতে হবে৷  

শনিবার, ৪ জুলাই, ২০২০

স্বাস্থ্য পরিষেবায় ১০ হাজার নিয়োগ করছে রাজ্য সরকার

করোনা-পরবর্তী সময়ে এই প্রথম নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হতে চলেছে রাজ্য সরকার৷ স্বাস্থ্য পরিষেবার মান বাড়াতে প্রায় ১০ হাজার চিকিৎসক থেকে শুরু করে নার্স ও টেকনোলজিস্ট পদে নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর৷

জানা গিয়েছে, স্বাস্থ্যক্ষেত্রে ১০ হাজার শূন্যপদের মধ্যে ৬৫০০ নার্স ও ২৫০০ চিকিৎসক পদে নিয়োগ হবে৷ ইতিমধ্যেই ১০০০ মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট পদে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে৷ হেলথ রিক্রুটমেন্ট বোর্ডের মাধ্যে হবে নিয়োগ৷ স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সার্বিক উন্নয়নে লক্ষ্যে নার্স ও চিকিৎসক পদে দ্রুত নিয়োগের সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে খবর৷
নার্সং পদের নিয়োগের ক্ষেত্রে হবে ইন্টারভিউ৷ ১৫ জুলাই সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে নিয়োগ প্রক্রিয়া৷ জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই সাড়ে ৮ হাজার আবেদন থেকে সাড়ে ৬ হাজার বাছাই প্রার্থীদের ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাকবে হেলথ রিক্রুটমেন্ট বোর্ড৷ নার্সিং পদে নিয়োগের পর সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হবে ডাক্তার পদে নিয়োগ৷ হবে ইন্টারভিউ৷ চলতি সপ্তাহ থেকে প্রার্থীদের কাছে কল লেটার পৌঁছনোর প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে বলে খবর৷

পুলিশ নিয়োগের ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিয়ে প্রথম স্থান! পুলিশের জালে '১৫ পুলিশ'

 পুলিশ নিয়োগের ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিয়ে প্রথম স্থান অর্জন করেছিলেন। ট্রেনি সাব-ইনস্পেক্টর হিসাবে কাজে যোগও দিয়েছিলেন। পুলিশের হাতে...