বেশির ভাগ রাজ্য না চাইলেও গত ৬ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) বাধ্যতামূলকভাবে চূড়ান্ত সেমেস্টার বা বর্ষের পরীক্ষা নেওয়ার নির্দেশিকা জারি করে। এই নির্দেশিকার বিরুদ্ধে পড়ুয়াদের দেশের সর্বোচ্চ আদালতের কড়া নেড়েছে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩১ জন ছাত্রছাত্রী। তাঁদের মধ্যে একজন করোনায় আক্রান্তও আছেন।
আগামিকাল সুপ্রিম কোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ সেই আর্জি শুনবে। বিচারপতি অশোক ভূষণের নেতৃত্বে এই মামলা শোনা হবে। মোট ১৩ টি রাজ্য এবং একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ওই পড়ুয়াদের আর্জি, অভ্যন্তরীণ মূল্যায়ন (ইন্টারনাল অ্যাসেসমেন্ট) বা আগের ফলের ভিত্তিতে হিসাব করে নম্বর দেওয়া হোক। এবং আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে মার্কশিট দেওয়া হোক। যে পড়ুয়ারা সেই নম্বরে সন্তুষ্ট হবেন না, তাঁদের জন্য সিবিএসইয়ের ধাঁচে পরে পরীক্ষার বন্দোবস্ত করা হোক।
যদিও কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ ও উন্নয়নমন্ত্রী রমেশ পোখরিয়াল ‘নিশাঙ্ক’ আগেই জানিয়েছেন, পরীক্ষা এগিয়ে আনা বা পিছিয়ে দেওয়ার বিষয় ঠিক আছে। কিন্তু পরীক্ষা বাতিলের কোনও জোরদার কারণ নেই। তিনি বলেন, কোনও অভিভাবক বা প্রতিষ্ঠানই চাইবেন না যে বিনা পরীক্ষায় পড়ুয়াদের পাশ করিয়ে দেওয়া হোক।
আগামিকাল সুপ্রিম কোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ সেই আর্জি শুনবে। বিচারপতি অশোক ভূষণের নেতৃত্বে এই মামলা শোনা হবে। মোট ১৩ টি রাজ্য এবং একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ওই পড়ুয়াদের আর্জি, অভ্যন্তরীণ মূল্যায়ন (ইন্টারনাল অ্যাসেসমেন্ট) বা আগের ফলের ভিত্তিতে হিসাব করে নম্বর দেওয়া হোক। এবং আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে মার্কশিট দেওয়া হোক। যে পড়ুয়ারা সেই নম্বরে সন্তুষ্ট হবেন না, তাঁদের জন্য সিবিএসইয়ের ধাঁচে পরে পরীক্ষার বন্দোবস্ত করা হোক।
যদিও কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ ও উন্নয়নমন্ত্রী রমেশ পোখরিয়াল ‘নিশাঙ্ক’ আগেই জানিয়েছেন, পরীক্ষা এগিয়ে আনা বা পিছিয়ে দেওয়ার বিষয় ঠিক আছে। কিন্তু পরীক্ষা বাতিলের কোনও জোরদার কারণ নেই। তিনি বলেন, কোনও অভিভাবক বা প্রতিষ্ঠানই চাইবেন না যে বিনা পরীক্ষায় পড়ুয়াদের পাশ করিয়ে দেওয়া হোক।