সোমবার টাকার দাম ফের কমল। এখন আমেরিকার এক ডলারের তুলনায় ভারতের টাকার দাম হয়েছে ৭২ টাকা ৩ পয়সা। ডলারের তুলনায় টাকার দাম কমতে কমতে এখন প্রায় বাংলাদেশের মুদ্রার সমান হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভারতের এক টাকার মূল্য বাংলাদেশে ১ টাকা ১৬ পয়সা। অর্থাৎ ভারতের তুলনায় বাংলাদেশের মুদ্রার দাম মাত্র ১৬ পয়সা বেশি।
গত শুক্রবার ডলারের তুলনায় টাকার দাম বেড়েছিল ১৫ পয়সা। সোমবার টাকার দাম ৫৯ পয়সা কমেছে। ২০১৯ সালে টাকার দাম আগে কখনও এত কমেনি। পর্যবেক্ষকরা বলছেন, বিশ্ব জুড়েই উন্নয়নশীল দেশগুলির মুদ্রার দর কমছে। চিনের মুদ্রা ইউয়ানের দর নেমেছে ১১ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। এর ফলে চাপ বাড়ছে টাকার ওপরে। তবে আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম এখন কম। ফলে কিছুটা সুবিধা হয়েছে ভারতীয় মুদ্রার। না হলে টাকার দাম আরও কমত।
সোমবার ডলারের তুলনায় টাকার দাম ৭১ টাকা ৯১ পয়সা থেকে ৭২ টাকা ২৩ পয়সার মধ্যে ঘোরাফেরা করেছে। গত সপ্তাহের শেষে অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার জন্য নির্মলা সীতারমন কয়েকটি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেন। ফলে সোমবার শেয়ার বাজার খানিক চাঙ্গা হয়েছিল। কিন্তু টাকার দর কমে যাওয়ায় শেয়ারের দাম বাড়লেও লাভ হয়নি। এর মধ্যে চিন ও আমেরিকার মধ্যে বাণিজ্য যুদ্ধ তীব্রতর হয়েছে। দু’পক্ষই শুল্ক বাড়িয়েছে। ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে কেউ ঝুঁকি নিতে সাহস পাচ্ছে না।
শুক্রবার চিন ঘোষণা করে, আমেরিকার ৭৫০০ কোটি ডলারের পণ্যের ওপরে বাড়তি শুল্ক বসানো হবে। এরপরে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, চিন থেকে আমদানি করা ৫৫ হাজার কোটি ডলারের পণ্যের ওপরে আমরাও বাড়তি শুল্ক বসাব। এই বাণিজ্য যুদ্ধের ফলে অপরিশোধিত তেলের দাম বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সেক্ষেত্রে ভারতীয় মুদ্রার ওপরে চাপ আরও বাড়বে।
গত শুক্রবার ডলারের তুলনায় টাকার দাম বেড়েছিল ১৫ পয়সা। সোমবার টাকার দাম ৫৯ পয়সা কমেছে। ২০১৯ সালে টাকার দাম আগে কখনও এত কমেনি। পর্যবেক্ষকরা বলছেন, বিশ্ব জুড়েই উন্নয়নশীল দেশগুলির মুদ্রার দর কমছে। চিনের মুদ্রা ইউয়ানের দর নেমেছে ১১ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। এর ফলে চাপ বাড়ছে টাকার ওপরে। তবে আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম এখন কম। ফলে কিছুটা সুবিধা হয়েছে ভারতীয় মুদ্রার। না হলে টাকার দাম আরও কমত।
সোমবার ডলারের তুলনায় টাকার দাম ৭১ টাকা ৯১ পয়সা থেকে ৭২ টাকা ২৩ পয়সার মধ্যে ঘোরাফেরা করেছে। গত সপ্তাহের শেষে অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার জন্য নির্মলা সীতারমন কয়েকটি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেন। ফলে সোমবার শেয়ার বাজার খানিক চাঙ্গা হয়েছিল। কিন্তু টাকার দর কমে যাওয়ায় শেয়ারের দাম বাড়লেও লাভ হয়নি। এর মধ্যে চিন ও আমেরিকার মধ্যে বাণিজ্য যুদ্ধ তীব্রতর হয়েছে। দু’পক্ষই শুল্ক বাড়িয়েছে। ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে কেউ ঝুঁকি নিতে সাহস পাচ্ছে না।
শুক্রবার চিন ঘোষণা করে, আমেরিকার ৭৫০০ কোটি ডলারের পণ্যের ওপরে বাড়তি শুল্ক বসানো হবে। এরপরে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, চিন থেকে আমদানি করা ৫৫ হাজার কোটি ডলারের পণ্যের ওপরে আমরাও বাড়তি শুল্ক বসাব। এই বাণিজ্য যুদ্ধের ফলে অপরিশোধিত তেলের দাম বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সেক্ষেত্রে ভারতীয় মুদ্রার ওপরে চাপ আরও বাড়বে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন