এবার স্কুলের একশো গজের মধ্যে রাখা যাবে না কোন সিগারেটের দোকান। এবার এমনটাই নির্দেশ দিল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। তামাকজাত দ্রব্য থেকে পড়ুয়াদের দূরে রাখতেই এমন নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রের তরফে বলে জানা গিয়েছে। বৃহস্পতিবারই এমন নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফ থেকে।
রিপোর্ট বলছে, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক দেশের বিভিন্ন রাজ্যের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির প্রতি কড়া নির্দেশ জারি করেছে। কোন অবস্থাতেই স্কুলের ১০০ গজের মধ্যে তামাকজাত দ্রব্যের বিপণী রাখা যাবে না। ওই চত্বরটিকে ‘হানড্রেড ইয়ার্ড জোন’ বলে চিহ্নিত করা হবে বলেও জানা গিয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের এক দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক জানিয়েছেন, তামাক বিক্রেতারাই শুধু নয়, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্মীদেরও এই নির্দেশে ওয়াকিবহাল থাকতে হবে।
নির্দেশিকা অনুযায়ী জানা গিয়েছে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একশো গজের মধ্যে তামাকজাত দ্রব্যের বিপণী রাখা যাবে না। একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে সব সময়ই “তামাক বর্জিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান(ToFEI)।” হিসেবে জায়গা দেওয়া উচিৎ। সেই সঙ্গেই শিক্ষা প্রতিস্থানে ‘তামাক বর্জিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান’ লেখা সাইন বোর্ড থাকা বাঞ্ছনীয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বাইরে রাখতে হবে “তামাক বর্জিত এলাকা” লেখা সাইন বোর্ড।
হিন্দুস্থান টাইমসের একটি রিপোর্টের ভিত্তিতে জানা গিয়েছে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বাইরের পাঁচিল, মূল ফটকে এই সাইনবোর্ডগুলি রাখতে হবে। এই লেখাগুলি বোর্ডেও থাকতে পারে অথবা দেওয়াল লিখনের মাধ্যমেও এই বার্তা সাধারণকে জানানো যেতে পারে।
গত জুনেই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এমন নির্দেশিকার কথা ভেবেছিল। তবে কোন কোন রাজ্যের ক্ষেত্রে এমন নির্দেশিকা জারি করা হল তা এখনও স্পষ্ট নয়। এই নিয়ম অমান্য করলে কড়া শাস্তি হতে পারে নিয়ম ভঙ্গকারীর বলেও জানা গিয়েছে।
রিপোর্ট বলছে, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক দেশের বিভিন্ন রাজ্যের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির প্রতি কড়া নির্দেশ জারি করেছে। কোন অবস্থাতেই স্কুলের ১০০ গজের মধ্যে তামাকজাত দ্রব্যের বিপণী রাখা যাবে না। ওই চত্বরটিকে ‘হানড্রেড ইয়ার্ড জোন’ বলে চিহ্নিত করা হবে বলেও জানা গিয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের এক দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক জানিয়েছেন, তামাক বিক্রেতারাই শুধু নয়, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্মীদেরও এই নির্দেশে ওয়াকিবহাল থাকতে হবে।
নির্দেশিকা অনুযায়ী জানা গিয়েছে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একশো গজের মধ্যে তামাকজাত দ্রব্যের বিপণী রাখা যাবে না। একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে সব সময়ই “তামাক বর্জিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান(ToFEI)।” হিসেবে জায়গা দেওয়া উচিৎ। সেই সঙ্গেই শিক্ষা প্রতিস্থানে ‘তামাক বর্জিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান’ লেখা সাইন বোর্ড থাকা বাঞ্ছনীয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বাইরে রাখতে হবে “তামাক বর্জিত এলাকা” লেখা সাইন বোর্ড।
হিন্দুস্থান টাইমসের একটি রিপোর্টের ভিত্তিতে জানা গিয়েছে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বাইরের পাঁচিল, মূল ফটকে এই সাইনবোর্ডগুলি রাখতে হবে। এই লেখাগুলি বোর্ডেও থাকতে পারে অথবা দেওয়াল লিখনের মাধ্যমেও এই বার্তা সাধারণকে জানানো যেতে পারে।
গত জুনেই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এমন নির্দেশিকার কথা ভেবেছিল। তবে কোন কোন রাজ্যের ক্ষেত্রে এমন নির্দেশিকা জারি করা হল তা এখনও স্পষ্ট নয়। এই নিয়ম অমান্য করলে কড়া শাস্তি হতে পারে নিয়ম ভঙ্গকারীর বলেও জানা গিয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন