প্রবল ধুলোঝড় এবং বজ্রপাতের জেরে উত্তরপ্রদেশে মৃত্যু হল ১৯ জনের। আহত হয়েছেন ৪৮ জন। শুক্রবার সকালে একটি বিবৃতি প্রকাশ করে জানাল রাজ্য ত্রাণ কমিশন।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় প্রবল ধুলোঝড় শুরু হয় উত্তরপ্রদেশের বিভিন্ন এলাকায়। সেই সঙ্গে চলতে থাকে বজ্রপাত। তাতে বহু বাড়ির দেওয়াল ভেঙে পড়ে। রাস্তাঘাটে উপড়ে পড়ে প্রচুর গাছপালা।
শুক্রবার সকালে রাজ্য ত্রাণ কমিশনের তরফে একটি বিবৃতি প্রকাশ করে বলা হয়, প্রবল ধুলোঝড় এবং বজ্রপাতের কবলে পড়ে মইনপুরিতে ছ’জনের মৃত্যু হয়েছে। এটাহ্ এবং কাসগঞ্জে প্রাণ হারিয়েছেন ছ’জন। মোরাদাবাদ, বদায়ুঁ, মথুরা, কনৌজ, সম্ভল এবং গাজিয়াবাদে প্রাণ গিয়েছে সাতজনের। শুধুমাত্র মইনপুরিতেই ৪১ জন আহত হন বলে জানা গিয়েছে।
উত্তরপ্রদেশের তথ্য দফততের প্রধান সচিব অবনীশ অবস্থি জানান, ‘‘ক্ষতিগ্রস্তদের সবরকম সাহায্যের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। সকলের কাছে ত্রাণ পৌঁছচ্ছে কি না, তা দেখার নির্দেশ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট দফতরের মন্ত্রী এবং জেলার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিকদের।’
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় প্রবল ধুলোঝড় শুরু হয় উত্তরপ্রদেশের বিভিন্ন এলাকায়। সেই সঙ্গে চলতে থাকে বজ্রপাত। তাতে বহু বাড়ির দেওয়াল ভেঙে পড়ে। রাস্তাঘাটে উপড়ে পড়ে প্রচুর গাছপালা।
শুক্রবার সকালে রাজ্য ত্রাণ কমিশনের তরফে একটি বিবৃতি প্রকাশ করে বলা হয়, প্রবল ধুলোঝড় এবং বজ্রপাতের কবলে পড়ে মইনপুরিতে ছ’জনের মৃত্যু হয়েছে। এটাহ্ এবং কাসগঞ্জে প্রাণ হারিয়েছেন ছ’জন। মোরাদাবাদ, বদায়ুঁ, মথুরা, কনৌজ, সম্ভল এবং গাজিয়াবাদে প্রাণ গিয়েছে সাতজনের। শুধুমাত্র মইনপুরিতেই ৪১ জন আহত হন বলে জানা গিয়েছে।
উত্তরপ্রদেশের তথ্য দফততের প্রধান সচিব অবনীশ অবস্থি জানান, ‘‘ক্ষতিগ্রস্তদের সবরকম সাহায্যের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। সকলের কাছে ত্রাণ পৌঁছচ্ছে কি না, তা দেখার নির্দেশ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট দফতরের মন্ত্রী এবং জেলার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিকদের।’
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন