এদিন সকালেই বহরমপুরে কৃষ্ণনগর কলেজিয়েট স্কুলে উত্তেজনা ছড়ায়। অভিযোগ আসে, কংগ্রেসের পোলিং এজেন্টকে সেখানে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। সঙ্গেসঙ্গে সেখানে ছুটে যান অধীর চৌধুরী। বুথে ঢোকান কংগ্রেসের পোলিং এজেন্টকে। এরপরই সকাল এগারোটা নাগাদ ভোটের পরিস্থিতি বুঝতে তিনি যান শ্রীগুরু পাঠশালা স্কুলে। কিন্তু সেখানে ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয় অধীর চৌধুরীকে।
বহু বছর ধরে তিনিই ছিলেন বহরমপুরের বেতাজ বাদশা। বলা হত, তাঁর কথা ছাড়াও বহরমপুরে হাওয়াও বইতে পারে না। সেই অধীররঞ্জন চৌধুরীকেও কি না এবার পড়তে হল বিক্ষোভের মুখে। শুধু তাই নয়, যে বহরমপুর অধীরের একেবারে নিশ্চিন্ত আস্তানা ছিল, সেখানকার ভোটেও এবার সারক্ষণ দৌড়তে হচ্ছে অধীর চৌধুরীকে।এদিন সকালেই বহরমপুরে কৃষ্ণনগর কলেজিয়েট স্কুলে উত্তেজনা ছড়ায়। অভিযোগ আসে, কংগ্রেসের পোলিং এজেন্টকে সেখানে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। সঙ্গেসঙ্গে সেখানে ছুটে যান অধীর চৌধুরী। বুথে ঢোকান কংগ্রেসের পোলিং এজেন্টকে।
এরপরই সকাল এগারোটা নাগাদ ভোটের পরিস্থিতি বুঝতে তিনি যান শ্রীগুরু পাঠশালা স্কুলে। কিন্তু সেখানে ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয় অধীর চৌধুরীকে। যা বহরমপুরে এককথায় নজিরবিহীন। বিক্ষোভ দেখানোর অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে।
রাজনৈতিক মহলের মতে, বহরমপুর আসলে অধীর চৌধুরী আর তৃণমূলের শুভেন্দু অধিকারীর মধ্যে প্রেস্টিজ ফাইট। তাই এক ইঞ্চি জমিও অধীরকে ছাড়বে না তৃণমূল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন