মুর্শিদাবাদ: ৭৫ লক্ষ জনসংখ্যা বিশিষ্ট মুর্শিদাবাদ জেলায় নেই বিশ্ববিদ্যালয়। ভোটের আগে বুলি আউড়ালেও এবারের লোকসভায় তৃণমূল, কংগ্রেস, বিজেপি বামফ্রন্ট কোনো রাজনৈতিক দলেরই ইশতেহারে উঠে আসেনি মুর্শিদাবাদে বিশ্ববিদ্যালয় প্রসঙ্গ! স্বভাবতই প্রশ্ন উঠছে ভোট ব্যাঙ্কের স্বার্থেই কি নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলগুলো বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে গলা ফাটাচ্ছে?
উল্লেখ্য, ৭৫ লক্ষ জনসংখ্যা বিশিষ্ট মুর্শিদাবাদ জেলায় একটিও পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় নেই। দীর্ঘদিন ধরে জেলাবাসী আন্দোলন করে আসলেও জেলার শিক্ষা আন্দোলন নিয়ে সরকারের কোনো ভ্রূক্ষেপ নেই। ছাত্র আন্দোলনের চাপে পড়ে ২০১৮ সালের ২৮ শে ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘোষণা দিলেও এখনও বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো কার্যক্রম শুরু হয়নি। স্বভাবতই প্রশ্ন উঠছে পঞ্চায়েত ভোটের আগে ভোট ব্যাঙ্কের স্বার্থেই কি জেলায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘোষনা দিয়েছিল সরকার? জেলার প্রতি সরকারের এই দ্বিচারিতায় ক্ষুব্ধ জেলার আপামর জনতা। জলঙ্গী থেকে ফারাক্কা জেলার সর্বত্রই জনতা চাইছেন প্রতারক তৃণমূল, কংগ্রেস, বিজেপি, সিপিআইএম কে উচিত শিক্ষা দিতে।
জঙ্গিপুরের এক বাসিন্দা মোবারক কারীম জানান, আমাদের সাথে প্রতারনা করার জন্যই সরকার বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে টালবাহানা করছে। সব দল ভোটের আগে বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে চেঁচামেচি করলেও নির্বাচনী ইশতেহারে বিশ্ববিদ্যালয় করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি কেউই রাখেনি। যা দুর্ভাগ্যজনক। ডোমকলের আব্দুস সাত্তার, ফারাক্কার শহিদুল আলম, বহরমপুরের প্রবীর চৌধুরী সকলেরই মত, জেলাবাসীকে ৭০ বছর থেকে বঞ্চিত করে রেখে জেলাবাসীর সাথে
প্রতারনা করছে সব রাজনৈতিক দল।
উল্লেখ্য, ৭৫ লক্ষ জনসংখ্যা বিশিষ্ট মুর্শিদাবাদ জেলায় একটিও পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় নেই। দীর্ঘদিন ধরে জেলাবাসী আন্দোলন করে আসলেও জেলার শিক্ষা আন্দোলন নিয়ে সরকারের কোনো ভ্রূক্ষেপ নেই। ছাত্র আন্দোলনের চাপে পড়ে ২০১৮ সালের ২৮ শে ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘোষণা দিলেও এখনও বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো কার্যক্রম শুরু হয়নি। স্বভাবতই প্রশ্ন উঠছে পঞ্চায়েত ভোটের আগে ভোট ব্যাঙ্কের স্বার্থেই কি জেলায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘোষনা দিয়েছিল সরকার? জেলার প্রতি সরকারের এই দ্বিচারিতায় ক্ষুব্ধ জেলার আপামর জনতা। জলঙ্গী থেকে ফারাক্কা জেলার সর্বত্রই জনতা চাইছেন প্রতারক তৃণমূল, কংগ্রেস, বিজেপি, সিপিআইএম কে উচিত শিক্ষা দিতে।
জঙ্গিপুরের এক বাসিন্দা মোবারক কারীম জানান, আমাদের সাথে প্রতারনা করার জন্যই সরকার বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে টালবাহানা করছে। সব দল ভোটের আগে বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে চেঁচামেচি করলেও নির্বাচনী ইশতেহারে বিশ্ববিদ্যালয় করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি কেউই রাখেনি। যা দুর্ভাগ্যজনক। ডোমকলের আব্দুস সাত্তার, ফারাক্কার শহিদুল আলম, বহরমপুরের প্রবীর চৌধুরী সকলেরই মত, জেলাবাসীকে ৭০ বছর থেকে বঞ্চিত করে রেখে জেলাবাসীর সাথে
প্রতারনা করছে সব রাজনৈতিক দল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন