সোমবার কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে চার বার কেঁপে উঠল হিমাচল প্রদেশের চম্বা। শেষ কম্পন অনুভূত হয়েছে এদিন রাত সাড়ে ৯টায়। চম্বার পুলিশ সুপার মনিকা ভুতুনগুরু জানিয়েছেন, ভূমিকম্পে এখনও পর্যন্ত কোনও প্রাণহানির খবর তাঁর কাছে আসেনি। জানা যায়নি ক্ষয়ক্ষতিও।
শিমলা আবহাওয়া দফতরের অধিকর্তা মনমোহন সিং জানান, সোমবার বেলা ১২টা ১০ থেকে রাত ৯টা ২৭ মিনিটের মধ্যে চার বার কেঁপেছে চম্বা। কম্পনের তীব্রতা ছিল ২.৭ থেকে ৫ এর মধ্যে।
এদিন ১২টা ১০ মিনিটে প্রথম কম্পনটি ছিল তুলনামূলক ভাবে জোরালো। তীব্রতা ছিল ৫। এর পরের কম্পনগুলিতে তীব্রতা ক্রমে কমতে থাকে। দ্বিতীয় ভূমিকম্পটি হয় আধ ঘণ্টা পরে, ১২টা ৪০ মিনিটে। তৃতীয় কম্পাঙ্ক ১২টা ৫০ মিনিটে, তীব্রতা ২.৭। দিনের শেষ কম্পাঙ্কের তীব্রতা ছিল ৩.২।
প্রথম তিন কম্পনের উত্সস্থল হিমাচলের উত্তর-পূর্বে, জম্মু-কাশ্মীর সীমানায়। গভীরতা ৫ কিলোমিটার। অন্য দিকে, চতুর্থ ভূ-কম্পনের উত্পত্তিস্থল ছিল ১০ কিলোমিটার গভীরে।
রবিবার সকালেও দু-বার কেঁপেছে চম্বা। ভোর সাড়ে ৫টায় ৩.৪ কম্পাঙ্কের ভু-কম্পন অনুভূত হয়। ৮.০৪ মিনিটে দ্বিতীয় ভূ-কম্পন ছিল হিমাচল-কাশ্মীর সীমানায়, তীব্রতা ছিল ৪.৯। চম্বা-সহ হিমাচলের বেশির ভাগ অংশই উচ্চ ভূ-কম্পন গতিবিধি ক্ষেত্রর মধ্যে পড়ে।
শিমলা আবহাওয়া দফতরের অধিকর্তা মনমোহন সিং জানান, সোমবার বেলা ১২টা ১০ থেকে রাত ৯টা ২৭ মিনিটের মধ্যে চার বার কেঁপেছে চম্বা। কম্পনের তীব্রতা ছিল ২.৭ থেকে ৫ এর মধ্যে।
এদিন ১২টা ১০ মিনিটে প্রথম কম্পনটি ছিল তুলনামূলক ভাবে জোরালো। তীব্রতা ছিল ৫। এর পরের কম্পনগুলিতে তীব্রতা ক্রমে কমতে থাকে। দ্বিতীয় ভূমিকম্পটি হয় আধ ঘণ্টা পরে, ১২টা ৪০ মিনিটে। তৃতীয় কম্পাঙ্ক ১২টা ৫০ মিনিটে, তীব্রতা ২.৭। দিনের শেষ কম্পাঙ্কের তীব্রতা ছিল ৩.২।
প্রথম তিন কম্পনের উত্সস্থল হিমাচলের উত্তর-পূর্বে, জম্মু-কাশ্মীর সীমানায়। গভীরতা ৫ কিলোমিটার। অন্য দিকে, চতুর্থ ভূ-কম্পনের উত্পত্তিস্থল ছিল ১০ কিলোমিটার গভীরে।
রবিবার সকালেও দু-বার কেঁপেছে চম্বা। ভোর সাড়ে ৫টায় ৩.৪ কম্পাঙ্কের ভু-কম্পন অনুভূত হয়। ৮.০৪ মিনিটে দ্বিতীয় ভূ-কম্পন ছিল হিমাচল-কাশ্মীর সীমানায়, তীব্রতা ছিল ৪.৯। চম্বা-সহ হিমাচলের বেশির ভাগ অংশই উচ্চ ভূ-কম্পন গতিবিধি ক্ষেত্রর মধ্যে পড়ে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন