পশ্চিমবঙ্গের প্রাণিসম্পদ দফতরের কাজ ‘মডেল’ হিসাবে গোটা দেশে তুলে ধরতে চায় মোদী সরকার৷ রাজ্যের সহায়তায় যে পক্রিয়ায় বাংলায় পশুপালন চলছে তা খতিয়ে দেখতে রাজ্যে একটি দল পাঠাচ্ছে কেন্দ্র৷
দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রাণিসম্পদ ও ডেয়ারি সংক্রান্ত নতুন একটি মন্ত্রক চালু করেছেন। সেই মন্ত্রক গোড়াতেই পাখির চোখ করছে বিদেশের বাজারে মাংস রপ্তানিকে। দেশের বাজারে সম্পূর্ণ চাহিদা মিটিয়েই চলবে এই রফতানি৷ কেন্দ্রের রিপোর্ট অনুযায়ী মাংস রফতানিতে বিপ্লব ঘটিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন বাংলা৷ এরাজ্যের প্রাণিসম্পদ বিকাশ দপ্তরের আওতায় থাকা ওয়েস্ট বেঙ্গল লাইভ স্টক কর্পোরেশন যেভাবে হরেক পশুর মাংস উৎপাদনে কৃষকদের সহায়তা করছে, তা ‘মডেল’ হিসাবেই তুলে ধরা হবে৷
বিদেশের বাজারে পর্ক বা শূকরের মাংসের প্রচুর চাহিদা। অপ্রচলিত মাংসের মধ্যে বেশ ভালো চাহিদা রয়েছে খরগোশেরও। কেন্দ্রীয় সরকার চায়, ওই দুই প্রজাতির মাংসের পাশাপাশি খাসির মাংসও বাইরের দেশে বিক্রি হোক। সেই কাজে গতি আনতেই দরকার রাজ্যে রাজ্যে বেশি পরিমাণ পশুপালন। তার জন্য প্রয়োজন পশুপালনের একটি ‘সফল’ মডেলকে সামনে আনা, যা দেখে অন্য রাজ্যগুলি উৎসাহিত হবে। কীভাবে মাংস বেচে লাভবান হওয়া যায় এবং চাষিদের লাভের মুখ দেখানো যায়, সেই তথ্যই রাজ্যে রাজ্যে জানাবে কেন্দ্র।
হরিণঘাটা মিট’ ব্র্যান্ডের আওতায় মাংস বেচে ইতিমধ্যেই সাড়া ফেলেছে ওয়েস্ট বেঙ্গল লাইভ স্টক কর্পোরেশন। কেন্দ্রের মতে, মুনাফা করার চেয়েও সংস্থার বড় দায়িত্ব কৃষকদের লাভের মুখ দেখানো। সেই কাজে কর্পোরেশন সফল।
কেন্দ্রের চাহিদার কথা স্বীকার করেছেন রাজ্য প্রাণি সম্পদ দফতরের এক আধিকারিকের কথায় ‘রাজ্যের খরগোশ চাষকে সবার আগে নজরে আনে কেন্দ্র। গোটা দেশে কোথাও সংগঠিতভাবে খরগোশ চাষ করা হয় না। সরকারপক্ষ থেকেও তেমন উৎসাহ দেওয়া হয় না। অথচ দেশ-বিদেশে বিরাট বাজার পড়ে আছে এই মাংসের। উত্তর ২৪ পরগনা, নদীয়া এবং হুগলিতে যেভাবে কর্পোরেশনের তত্ত্বাবধানে খরগোশ চাষ করে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা, সেটাই এবার সরেজমিনে দেখে যেতে চান কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের কর্তারা। তবে কেন্দ্রের উৎসাহ খরগোশের পাশাপাশি শূকর ও ছাগল নিয়েও। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় কীভাবে তাদের বাড়বাড়ন্ত, তারও তত্ত্বতালাশ করতে চায় কেন্দ্র।’
রাজ্য প্রাণিসম্পদ বিকাশ দপ্তরের কর্তারা বলছেন, হুগলি ও নদীয়ায় অন্তত ২২ জন কৃষক বৈজ্ঞানিকভাবে ছাগল প্রতিপালন করছেন, যার মাংস সরাসরি কিনে নিচ্ছে ওয়েস্ট বেঙ্গল লাইভ স্টক কর্পোরেশন। শূকরের ক্ষেত্রে কৃষকের সংখ্যা ৩০ জনেরও বেশি।ওয়েস্ট বেঙ্গল লাইভ স্টক কর্পোরেশনের ম্যানেজিং ডিরেক্টর গৌরীশঙ্কর কোনার বলেন, ‘দিল্লি থেকে আমাদের কাছে জানতে চাওয়া যায়, আমরা কীভাবে কৃষকদের পশুপালনে উৎসাহ দিচ্ছি এবং সরাসরি তাদের থেকে মাংস কিনে নিচ্ছি। প্রাথমিক কথাবার্তা যতটুকু এগিয়েছে, তাতে আমাদের রাজ্যকে অন্য রাজ্যের কাছে মডেল হিসেবে তুলে ধরতে চায় তারা।’
দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রাণিসম্পদ ও ডেয়ারি সংক্রান্ত নতুন একটি মন্ত্রক চালু করেছেন। সেই মন্ত্রক গোড়াতেই পাখির চোখ করছে বিদেশের বাজারে মাংস রপ্তানিকে। দেশের বাজারে সম্পূর্ণ চাহিদা মিটিয়েই চলবে এই রফতানি৷ কেন্দ্রের রিপোর্ট অনুযায়ী মাংস রফতানিতে বিপ্লব ঘটিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন বাংলা৷ এরাজ্যের প্রাণিসম্পদ বিকাশ দপ্তরের আওতায় থাকা ওয়েস্ট বেঙ্গল লাইভ স্টক কর্পোরেশন যেভাবে হরেক পশুর মাংস উৎপাদনে কৃষকদের সহায়তা করছে, তা ‘মডেল’ হিসাবেই তুলে ধরা হবে৷
বিদেশের বাজারে পর্ক বা শূকরের মাংসের প্রচুর চাহিদা। অপ্রচলিত মাংসের মধ্যে বেশ ভালো চাহিদা রয়েছে খরগোশেরও। কেন্দ্রীয় সরকার চায়, ওই দুই প্রজাতির মাংসের পাশাপাশি খাসির মাংসও বাইরের দেশে বিক্রি হোক। সেই কাজে গতি আনতেই দরকার রাজ্যে রাজ্যে বেশি পরিমাণ পশুপালন। তার জন্য প্রয়োজন পশুপালনের একটি ‘সফল’ মডেলকে সামনে আনা, যা দেখে অন্য রাজ্যগুলি উৎসাহিত হবে। কীভাবে মাংস বেচে লাভবান হওয়া যায় এবং চাষিদের লাভের মুখ দেখানো যায়, সেই তথ্যই রাজ্যে রাজ্যে জানাবে কেন্দ্র।
হরিণঘাটা মিট’ ব্র্যান্ডের আওতায় মাংস বেচে ইতিমধ্যেই সাড়া ফেলেছে ওয়েস্ট বেঙ্গল লাইভ স্টক কর্পোরেশন। কেন্দ্রের মতে, মুনাফা করার চেয়েও সংস্থার বড় দায়িত্ব কৃষকদের লাভের মুখ দেখানো। সেই কাজে কর্পোরেশন সফল।
কেন্দ্রের চাহিদার কথা স্বীকার করেছেন রাজ্য প্রাণি সম্পদ দফতরের এক আধিকারিকের কথায় ‘রাজ্যের খরগোশ চাষকে সবার আগে নজরে আনে কেন্দ্র। গোটা দেশে কোথাও সংগঠিতভাবে খরগোশ চাষ করা হয় না। সরকারপক্ষ থেকেও তেমন উৎসাহ দেওয়া হয় না। অথচ দেশ-বিদেশে বিরাট বাজার পড়ে আছে এই মাংসের। উত্তর ২৪ পরগনা, নদীয়া এবং হুগলিতে যেভাবে কর্পোরেশনের তত্ত্বাবধানে খরগোশ চাষ করে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা, সেটাই এবার সরেজমিনে দেখে যেতে চান কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের কর্তারা। তবে কেন্দ্রের উৎসাহ খরগোশের পাশাপাশি শূকর ও ছাগল নিয়েও। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় কীভাবে তাদের বাড়বাড়ন্ত, তারও তত্ত্বতালাশ করতে চায় কেন্দ্র।’
রাজ্য প্রাণিসম্পদ বিকাশ দপ্তরের কর্তারা বলছেন, হুগলি ও নদীয়ায় অন্তত ২২ জন কৃষক বৈজ্ঞানিকভাবে ছাগল প্রতিপালন করছেন, যার মাংস সরাসরি কিনে নিচ্ছে ওয়েস্ট বেঙ্গল লাইভ স্টক কর্পোরেশন। শূকরের ক্ষেত্রে কৃষকের সংখ্যা ৩০ জনেরও বেশি।ওয়েস্ট বেঙ্গল লাইভ স্টক কর্পোরেশনের ম্যানেজিং ডিরেক্টর গৌরীশঙ্কর কোনার বলেন, ‘দিল্লি থেকে আমাদের কাছে জানতে চাওয়া যায়, আমরা কীভাবে কৃষকদের পশুপালনে উৎসাহ দিচ্ছি এবং সরাসরি তাদের থেকে মাংস কিনে নিচ্ছি। প্রাথমিক কথাবার্তা যতটুকু এগিয়েছে, তাতে আমাদের রাজ্যকে অন্য রাজ্যের কাছে মডেল হিসেবে তুলে ধরতে চায় তারা।’
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন