বিরোধী বেঞ্চের প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও লোকসভায় পাশ হয়ে গেলে ‘বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইন’ (ইউএপিএ)-এর সংশোধনী বিল। এই আইন পাশ হওয়ার ফলে স্রেফ সন্দেহের বশে যে কোনও ব্যক্তিকে সন্ত্রাসবাদী তকমা দেওয়া যাবে। এমনকী তাদের গ্রেপ্তারও করা যাবে। সেই ব্যক্তি যদি কোনও সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত নাও থাকে তাতেও তাঁকে সন্ত্রাসবাদী হিসেবে গণ্য করা হবে। ইউএপিএ-সংশোধনীর এই ধারাগুলিতেই আপত্তি বিরোধীদের। তাদের দাবি, এই বিল আইনে পরিণত হলেই সরকারের কাছে অদম্য ক্ষমতা চলে আসবে। এর ফলে স্বৈরতন্ত্র চালু হতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করছেন অনেকে।
এই বিল নিয়ে প্রথম থেকেই আপত্তি ছিল বিরোধীদের। বিলটি লোকসভায় পেশ হোক সেটাই চাইছিল না বিরোধী শিবির। কিন্তু, বিরোধীদের আপত্তি হেলায় উড়িয়ে দিয়ে বিলটি পেশ হয় এবং এনডিএ-র ক্ষমতাবলে পাশও হয়ে যায়। সংশোধনীতে বলা হয়েছে, সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত না-থাকলেও কাউকে সন্ত্রাসবাদী ঘোষণা করা যাবে এবং সন্দেহের বশে যে কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারবে পুলিশ। এছাড়াও বাড়ানো হয়েছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ-এর ক্ষমতাও। এই বিল আইনে পরিণত হলে এনআই যে কোনও রাজ্যের যে কোনও ব্যক্তির বাড়িতে যে কোনও সময় তল্লাশি চালাতে পারবে। এর জন্য সেই রাজ্য সরকারের অনুমতি নিতে হবে না। বিরোধীদের দাবি, এই সংশোধনী যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোতে হস্তক্ষেপ।
বিরোধীরা মনে করছে, এই সংশোধনী পাশ হয়ে গেলে যে কোনও বিরোধী কণ্ঠস্বরকেই দেশবিরোধী বলে থামিয়ে দেবে সরকার। সরকারের বিরোধিতা করলেই জুটবে সন্ত্রাসবাদী তকমা। মূলত ‘আর্বান নকশাল’-দের কথা মাথায় রেখেই সরকার বিল পাশ করাতে চাইছে। এর ফলে শহুরে বিরোধী কণ্ঠস্বরকে দমিয়ে দেওয়া হবে দেশ বিরোধী বলে। তবে, সরকারপক্ষের দাবি, এই আইনের কোনও অপব্যবহার হবে না।
এই বিল নিয়ে প্রথম থেকেই আপত্তি ছিল বিরোধীদের। বিলটি লোকসভায় পেশ হোক সেটাই চাইছিল না বিরোধী শিবির। কিন্তু, বিরোধীদের আপত্তি হেলায় উড়িয়ে দিয়ে বিলটি পেশ হয় এবং এনডিএ-র ক্ষমতাবলে পাশও হয়ে যায়। সংশোধনীতে বলা হয়েছে, সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত না-থাকলেও কাউকে সন্ত্রাসবাদী ঘোষণা করা যাবে এবং সন্দেহের বশে যে কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারবে পুলিশ। এছাড়াও বাড়ানো হয়েছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ-এর ক্ষমতাও। এই বিল আইনে পরিণত হলে এনআই যে কোনও রাজ্যের যে কোনও ব্যক্তির বাড়িতে যে কোনও সময় তল্লাশি চালাতে পারবে। এর জন্য সেই রাজ্য সরকারের অনুমতি নিতে হবে না। বিরোধীদের দাবি, এই সংশোধনী যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোতে হস্তক্ষেপ।
বিরোধীরা মনে করছে, এই সংশোধনী পাশ হয়ে গেলে যে কোনও বিরোধী কণ্ঠস্বরকেই দেশবিরোধী বলে থামিয়ে দেবে সরকার। সরকারের বিরোধিতা করলেই জুটবে সন্ত্রাসবাদী তকমা। মূলত ‘আর্বান নকশাল’-দের কথা মাথায় রেখেই সরকার বিল পাশ করাতে চাইছে। এর ফলে শহুরে বিরোধী কণ্ঠস্বরকে দমিয়ে দেওয়া হবে দেশ বিরোধী বলে। তবে, সরকারপক্ষের দাবি, এই আইনের কোনও অপব্যবহার হবে না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন