ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল উত্তর-পূর্ব ভারত। বুধবার ভোরে অসম ও অরুণাচল প্রদেশের বিস্তীর্ণ এলাকায় কম্পন অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.১। মার্কিন জিওলজিক্যাল সার্ভের তরফে এখবর জানানো হয়েছে। তবে ভারতীয় জিওলজিক্যাল সার্ভের তরফে জানানো হয়েছে কম্পনের তীব্রতা রিখটার স্কেলে ধরা পড়েছে ৫.৮।
বুধবার ভোর পৌনে দু’টো নাগাদ অরুণাচল প্রদেশের পশ্চিম সিয়াংয়ে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। জায়গাটি ডিব্রুগড় থেকে ৭১ মাইল (১৪ কিলোমিটার) উত্তর–পশ্চিমে। ভারতীয় জিওলজিক্যাল সার্ভের রিপোর্ট অনুযায়ী, ২৮.৬ ডিগ্রি উত্তর ও ৯৪.৪ ডিগ্রি পশ্চিম ছিল ভূমিকম্পের কেন্দ্রবিন্দু। ভূ-পৃষ্ঠ থেকে এর গভীরতা ১০ কিলোমিটার। তবে আমেরিকার জিওলজিক্যাল সার্ভের রিপোর্ট অনুযায়ী, ভূ-পৃষ্ঠ থেকে এর গভীরতা ৫.৮ মাইল (৯ কিলোমিটার)।
অরুণাচল প্রদেশ ও অসম থেকে এখনও কোনও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। ভূমিকম্প অনুভূত হওয়া মাত্রই এলাকার লোকজন ঘর ছেড়ে বেরিয়ে আসে। তবে এলাকাটি অতিরিক্ত জনবসতিপূর্ণ না থাকায় বড় রকম কোনও ক্ষয়ক্ষতি তেমন হয়নি বলেই খবর। তা সত্ত্বেও এলাকায় পাঠানো হয়েছে উদ্ধারকারী দল। টুইটারে অনেকে ভূমিকম্পের কথা টুইটারে জানিয়েছে। সেখান থেকেই জানা গিয়েছে, অসমের তিনসুকিয়ায় দু’বার ভূমিকম্প অনুভূত হয়। দু’সেকেন্ডের মতো স্থায়ী ছিল কম্পন। কেউ কেউ আবার লিখেছেন আধ মিনিট বা তার একটু বেশি সময় কম্পন অনুভব করছেন।
শুধু ভারত নয়, চিন, তিব্বত ও মায়ানমারেও অনুভূত হয়েছে কম্পন। চিনের সংবাদসংস্থা জিনহুয়া জানিয়েছে, তিব্বতের একাধিক এলাকা থেকে অনুভূত হয়েছে ভূমিকম্প। তবে কম্পনের তীব্রতা নিয়ে তাদের তরফে কিছু জানানো হয়নি। তবে চিনের তরফে আরও একটি ভূমিকম্পের খবর দেওয়া হয়েছে। বুধবার ভোর ৪টে ১৫ মিনিট নাগাদ (চিনের সময়) নিয়াংসি সিটিতে অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৬.৩।
বুধবার ভোর পৌনে দু’টো নাগাদ অরুণাচল প্রদেশের পশ্চিম সিয়াংয়ে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। জায়গাটি ডিব্রুগড় থেকে ৭১ মাইল (১৪ কিলোমিটার) উত্তর–পশ্চিমে। ভারতীয় জিওলজিক্যাল সার্ভের রিপোর্ট অনুযায়ী, ২৮.৬ ডিগ্রি উত্তর ও ৯৪.৪ ডিগ্রি পশ্চিম ছিল ভূমিকম্পের কেন্দ্রবিন্দু। ভূ-পৃষ্ঠ থেকে এর গভীরতা ১০ কিলোমিটার। তবে আমেরিকার জিওলজিক্যাল সার্ভের রিপোর্ট অনুযায়ী, ভূ-পৃষ্ঠ থেকে এর গভীরতা ৫.৮ মাইল (৯ কিলোমিটার)।
অরুণাচল প্রদেশ ও অসম থেকে এখনও কোনও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। ভূমিকম্প অনুভূত হওয়া মাত্রই এলাকার লোকজন ঘর ছেড়ে বেরিয়ে আসে। তবে এলাকাটি অতিরিক্ত জনবসতিপূর্ণ না থাকায় বড় রকম কোনও ক্ষয়ক্ষতি তেমন হয়নি বলেই খবর। তা সত্ত্বেও এলাকায় পাঠানো হয়েছে উদ্ধারকারী দল। টুইটারে অনেকে ভূমিকম্পের কথা টুইটারে জানিয়েছে। সেখান থেকেই জানা গিয়েছে, অসমের তিনসুকিয়ায় দু’বার ভূমিকম্প অনুভূত হয়। দু’সেকেন্ডের মতো স্থায়ী ছিল কম্পন। কেউ কেউ আবার লিখেছেন আধ মিনিট বা তার একটু বেশি সময় কম্পন অনুভব করছেন।
শুধু ভারত নয়, চিন, তিব্বত ও মায়ানমারেও অনুভূত হয়েছে কম্পন। চিনের সংবাদসংস্থা জিনহুয়া জানিয়েছে, তিব্বতের একাধিক এলাকা থেকে অনুভূত হয়েছে ভূমিকম্প। তবে কম্পনের তীব্রতা নিয়ে তাদের তরফে কিছু জানানো হয়নি। তবে চিনের তরফে আরও একটি ভূমিকম্পের খবর দেওয়া হয়েছে। বুধবার ভোর ৪টে ১৫ মিনিট নাগাদ (চিনের সময়) নিয়াংসি সিটিতে অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৬.৩।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন